এ বছর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় সাত কোটি আমে ফ্রুটব্যাগিং করা হয়েছে। এসব আম ইউরোপ-আমেরিকায় রফতানির সুযোগ হবে। তবে এ নিয়ে চাষিরা কুয়াশায় রয়েছেন বলে জানিয়েছেন আমচাষি ও ব্যবসায়ী ইসমাঈল খান শামীম। শনিবার সকালে ‘আমের দেশে নতুন বেশে’ শীর্ষক আলোচনায় বক্তব্যে একথা জানান তিনি।
ইসমাইল খান শামীম বলেন, আমার বাগানের আম প্রথম ইউরোপের পাঠানো হয়েছিল। চাঁপাইয়ের আম দিয়ে আমরা বায়ারদের আনতে পেরেছি। অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। আমাদের মতো যারা তরুণ চাষি আছে, তারা যেন নিরাপদে আম রপ্তানি করতে পারি।
‘খুব কষ্ট লাগে চাঁপাই বলতে আম বোঝায়। সবচেয়ে বেশি আম উৎপাদন হয়। জরিপ চালিয়ে দেখেছি তিন হাজার কোটি টাকার আম দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যায়। এটাকে আমরা আম শিল্প বলবো। এ এলাকার ৯৫ শতাংশ মানুষ জড়িত। ২০১৬ সালে ১১০ টন রপ্তানি হয়েছিল। আমরা যে আম দেবো তা শতভাগ সেফ। এ ভাবনা থেকে আমরা ৪৩ জন মিলে ৫শ টন আম ফ্রুট ব্যাগিং করলাম। সেবার প্রায় ৩০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে।’
খবর কৃতজ্ঞতাঃ ডেইলি সানশাইন