রাজশাহী, যশোর ও ময়মনসিংহ জেলার অংশ বিশেষ পাবনা জেলা। রাজা-মহারাজার রাজত্বকালে নাটোরের রানী ভবানী ( অদ্ধ-বঙ্গেশ্বরী) তরফ মহারাজা জগদীন্দ্র নাথ রায় বাহাদুর, শালগাড়িয়া মৌজার ইছামতি নদীর পূর্বপাশে পঞ্চমুণ্ডার আসন দ্বারা ৺রী শ্রী শ্রী জয়কালী মন্দির প্রকাশ নাম ৺রী শ্রী শ্রী ভদ্রাকালী মাতা মন্দির প্রতিষ্ঠাতা মহারজা নিজেই সেবাইত নিযুক্ত থাকেন। মহারাজা জমিদারগনকে পাবনা পৌরসভার ৺রী শ্রী শ্রী জয়কালী মন্দির-শালগাড়িয়া , ৺রী শ্রী শ্রী শ্মশান কালী মন্দির(রাম কালী) দিলালপুর, জোড় বাংলা (স্মৃতি মন্দির) রাঘবপুর ও পাবনা শহরে ব্রাহ্মনদের স্বল্পতা হেতু শালগাড়িয়া মৌজার ৬ গন্ডা অংশ ভূমি-নীষ্কর ব্রহ্মত্তর আদেশ প্রদান করেন। জমিদারগন দেশ-বিদেশ হতে ব্রাহ্মন পরিবার পূনর্বাসন ও মন্দির নির্মান করেন। পাবনা পৌরসভার শালগাড়িয়া মৌজার অবস্থিত ৺রী শ্রী শ্রী ভদ্রাকালী মাতা মন্দির সনাতন ধর্মালম্বীদের একটি শতাব্দী প্রাচীন ধর্ম প্রতিষ্ঠান। জেলায় ও জেলার বাইরে দেশে ও বিদেশে এই সুপ্রাচীন মন্দিরের ভক্ত অনুসারীবৃন্দ বসবাস করিলেও সর্বদাই সতত শ্রদ্ধাশীল এবং কায়মনে এই বিগ্রহ মন্দিরের সর্বাঙ্গীন মঙ্গলাকাঙ্খী। বর্তমানে সার্বজনীন বাঁড়োয়ারী মন্দির, কমিটি দ্বারা পরিচালিত।
জোড় বাংলা (স্মৃতী মন্দির)
রাঘবপূর, পাবনা টাউন, পাবনা।
রাজশাহী, যশোর ও ময়মনসিংহ জেলার অংশ বিশেষ পাবনা জেলা। রাজ-মহারাজার রাজত্বকালে নাটোরের রানী ভবানী ( অদ্ধ-বঙ্গেশ্বরী) তরফ মহারাজা জগদীন্দ্র নাথ রায় বাহাদুরের নির্দেশে রাঘবপূর মৌজার জমিদারগন জোড় বাংলা(স্মৃতি মন্দির)ও পুকুর নির্মান করেন যাহা
পূর্ববঙ্গ ও পশ্চিমবঙ্গের রাজত্বের মিল বন্ধনের প্রতীক, কালের বিবর্তনে এখনও কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে। বর্তমানে জোড় বাংলা গনপূর্ত মন্ত্রনালয়ের দ্বারা সংরক্ষিত।
৺রী শ্রী শ্রী জয়কালী মাতা ঠাকুর রানী
প্রকাশ নাম-
৺রী শ্রী শ্রী জয়কালী মাতা মন্দির
শালগাড়িয়া, পাবনা টাউন, পাবনা।
রাজশাহী, যশোর ও ময়মনসিংহ জেলার অংশ বিশেষ পাবনা জেলা। রাজ-মহারাজার রাজত্বকালে নাটোরের রানী ভবানী (অদ্ধ-বঙ্গেশ্বরী) তরফ মহারাজা জগদীন্দ্র নাথ রায় বাহাদুরের নির্দেশে জমিদার ভূতনাথ মুখোপধ্যায় দিগর শালগাড়িয়া মৌজার ইছামতী নদীর পূর্বপার্শ্বে পঞ্চমূণ্ডার আসন দ্বারা ৺রী শ্রী শ্রী জয়কালী মাতা মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন।চট্টগ্রাম হতে তান্ত্রিকধারী ব্রাহ্মন (পূজারী) সেবাইত নিয়োগ করেন। পাবনা পৌরসভার অন্তর্গত শালগাড়ীয়া মৌজায় ৺রী শ্রী শ্রী জয়কালী মাতা মন্দির জেলায় ও জেলার বাইরে দেশে ও বিদেশে এই সুপ্রাচীন মন্দিরের ভক্ত অনুসারীবৃন্দ বসবাস করিলেও সর্বদাই সতত শ্রদ্ধাশীল এবং কায়মনে এই বিগ্রহ মন্দিরের সর্বাঙ্গীন মঙ্গলাকাঙ্খী। বর্তমানে সার্বজনীন বাঁড়োয়ারী ও পাবনা জেলার কেন্দ্রীয় মন্দির’ কমিটি দ্বারা পরিচালিত।
৺রী শ্রী শ্রী শ্মশানকালী মন্দির
প্রকাশ নাম-
৺রী শ্রী শ্রী রামকালী মাতা মন্দির
দিলালপুর, পাবনা টাউন, পাবনা।
রাজশাহী, যশোর ও ময়মনসিংহ জেলার অংশ বিশেষ পাবনা জেলা। রাজা-মহারাজার রাজত্বকালে নাটোরের রানী ভবানী (অদ্ধ-বঙ্গেশ্বরী) তরফ মহারাজা জগদীন্দ্র নাথ রায় বাহাদুরের নির্দেশে জমিদার দিলালপুর মৌজায় ইছামতী নদীর বাধের ক্যাল্ভার্ট ব্রিজ সংলগ্ন শাখা নদীর পূর্বপার্শ্বে শ্মশান চিতা, পঞ্চ মুণ্ডার আসন সম্বলিত কালী মন্দির, শিব মন্দির, ফুলবাগান, পূজারী সেবাইতের বাসস্থান্, দর্শনার্থী বাসস্থান ও উত্তর/পূর্বদিকে সন্যাসী আশ্রম প্রকাশনাম। ৺রী শ্রী শ্রী নৃসিংহ দেব বিগ্রহ মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। উরিষ্যা হইতে তান্ত্রিক ধারী ব্রাহ্মন (পূজারী) রাম ঠাকুরকে সেবাইত নিয়োগ করেন। পাবনা সদরের অন্তর্গত পাবনা পৌরসভার দিলালপুর মৌজায় ৺রী শ্রী শ্রী শ্মশান কালী মন্দির প্রকাশ নাম ৺রী শ্রী শ্রী রামকালী মন্দির সনাতন ধর্মালম্বীদের একটি শতাব্দী প্রাচীন ধর্ম প্রতিষ্ঠান এবং জেলায় ও জেলার বাইরে দেশে ও বিদেশে এই সুপ্রাচীন মন্দিরের ভক্ত অনুসারীবৃন্দ বসবাস করিলেও সর্বাঙ্গীন মঙ্গলাকাঙ্খী। স্মরনযোগ্য শ্মশানকালী, পঞ্চমুন্ডার কালীমন্দির সনাতন ধর্মের বিধান অনুযায়ী সার্বজনীন বাঁড়োয়ারী মন্দির এবং তান্ত্রিক ধারী ব্রাহ্মন ব্যতীত পূজারী সেবাইত হবার অধিকার নেই। বৈশ্য সেবাইত সেজে সিটি সেন্টার বহুতল ভবন নির্মাণাধীন।
৺রী শ্রী শ্রী শ্মশানকালী মন্দির
প্রকাশ নাম-
৺রী শ্রী শ্রী ভাঙ্গাকালী মন্দির
শালগাড়িয়া, পাবনা টাউন, পাবনা।
ভারত সম্রাটের রাজত্ব কালে জেলা পাবনা সদরের অন্তর্গত শালগাড়িয়া মৌজার জমিদার ও পত্তনীদার তারকনাথ প্রামানিকের উদ্যোগে কালের বিবর্তনে পাবনা পৌরসভার দিলালপুর মৌজার ৺রী শ্রী শ্রী রামকালী মন্দিরের শ্মশান চিতা স্থানান্তরিত হয়ে শালগাড়িয়া ইছামতী নদীর বাধের পশ্চিম পাড়ে ৺রী শ্রী শ্রী শ্মশানকালী মন্দির প্রকাশ নাম ৺রী শ্রী শ্রী ভাঙ্গাকালী মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়। উক্ত মন্দির সনাতন ধর্মালম্বীদের একটি শতাব্দী প্রাচীন ধর্ম প্রতিষ্ঠান। জেলায় ও জেলার বাইরে দেশে ও বিদেশে এই সুপ্রাচীন মন্দিরের ভক্ত অনুসারীবৃন্দ বসবাস করিলেও সর্বদাই শ্রদ্ধাশীল এবং কায়মনে এই বিগ্রহ মন্দিরের সর্বাঙ্গীন মঙ্গলাকাঙ্খী। বর্তমানে সার্বজনীন বাঁড়োয়ারী মন্দির, কমিটি দ্বারা পরিচালিত।
“মহাশ্মশান”
৺রী শ্রী শ্রী শ্মশানকালী মন্দির –
শালগাড়িয়া, পাবনা টাউন, পাবনা।
ভারত সম্রাটের রাজত্ব কালে জেলা পাবনা সদরের অন্তর্গত পৌরসভার জমিদার,পত্তনীদার,জোতদার ও তারকনাথ প্রামানিকের উদ্যোগে কালের বিবর্তনে দিলালপুর মৌজার ৺রী শ্রী শ্রী রামকালী মন্দিরের শ্মশান চিতা স্থানান্তরিত হয়ে শালগাড়িয়া মৌজার ৺রী শ্রী শ্রী শ্মশানকালী মন্দির (ভাঙ্গাকালী মন্দির) প্রতিষ্ঠিত হয়। পুনরায় শ্মশান চিতা স্থানান্তরিত হয়ে সিঙ্গা ও শালগাড়িয়া দুই মৌজার শেষ প্রান্তে ইছামতী নদীর পূর্বপার্শ্বে মহাশ্মশান ৺রী শ্রী শ্রী শ্মশানকালী মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন।উক্ত শ্মশান ও কালীমন্দির সনাতন ধর্মালম্বীদের একটি শতাব্দী প্রাচীন ধর্ম প্রতিষ্ঠান। জেলায় ও জেলার বাইরে দেশে ও বিদেশে এই সুপ্রাচীন শ্মশান ও কালীমন্দিরের ভক্ত অনুসারীবৃন্দ বসবাস করিলেও সর্বদাই শ্রদ্ধাশীল ও মঙ্গলাকাঙ্খী। সার্বজনীন মহাশ্মশান ও কালী মন্দির কমিটি দ্বারা পরিচালিত।