নগরীর নিউমার্কেটের সামনের ব্যস্ত সড়ক। তিনদিক থেকেই যানবাহনের চাপ। এরই মাঝে সড়কের ধারে রড়-সিমেন্ট ও টিনের দোকান থেকে রড ভর্তি করে ভ্যানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ফলে এই সড়কটিতে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। সেই সাথে রয়েছে পথচারী ও যানবাহনে থাকা যাত্রীদের জীবনের ঝুঁকি।
নগরীর নিইমার্কেটের সামনের এই সড়কটি সবসময়ই ব্যস্ত থাকে। তিন রাস্তার জংশন থাকা সত্বেও এখনে নেই কোন ট্রাফিক। ব্যস্ততম এই সড়কের ধারেই রয়েছে রড-সিমেন্ট ও টিনের দোকান। এই দোকানগুলো থেকে ভ্যান ও ট্রাকে করে যখনতখন মালামাল নামান ও উঠান হচ্ছে। আর সেই সময়ে সড়কটিতে যানজটের সৃষ্টি হয়। এখানের শেষ নয়। ভ্যানে করে বড় রড় রড ও টিন গুলো নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ভ্যানের দুই ধারে রডের ধারালো আগাগুলো বের হয়ে রয়েছে। দুর থেকে দেখেই ভয় হয়। সামনে থেকে ধেয়ে আসা যান বা রড-টিন বহনকারী ভ্যান চালকের একটু অসতর্কতায় ঘটেযেতে পারে বড় কোন দুর্ঘটনা। অথচ এই সড়কের পাশেই রয়েছে সিরোইল পুলিশ ফাড়ি। ব্যস্ত সড়ক হলেও নেই কোন ট্রাফিক। অবশ্য এই চিত্র নগরীর প্রতিটি প্রধান সড়কের।
এই এলাকার জনৈক পথচারী বলেন, ভ্যান চালকেরা সামান্য কিছু অর্থের আশায়া পথচারীসহ নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভ্যানের ধারণ ক্ষমতার চাইতে বেশি রড় নিয়ে সড়ক দিয়ে যাতায়ত করে। ভ্যান থেকে বের হয়ে থাকা রডের ধারালো অংশ অসতর্কতা বশত যদি কখনও কারও শরীরে ঢুকে পড়ে তবে আর নিস্তার নেই। এই দ্বায় কে নেবে? দোকান কর্তৃপক্ষ, ভ্যান চালক নাকি স্থানীয় প্রশসন?
খবর কৃতজ্ঞতাঃ ডেইলি সানশাইন